১। বড়িবাড়ী স্মৃতিসৌধ ও নীলকুটির ঘাট।
১৯৭১-এর মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রামে বড়িবাড়ী পুলের ঘাট বাজার ও পশু হাসপাতাল সংলগ্ন স্মৃতিসৌধ নিকট ৬০ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। আড়িয়াল খাঁনদীরপূর্বদিকে লঞ্চে করে আসা আসা পাক সেনাদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের বন্দুক ও মর্টার যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়। যুদ্ধে পাক সেনারা পিছু হটিয়া রাজাকারদের সহযোগিতায় দুরে যাইয়া পাড়ে উঠিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের পিছনের দিক থেকে এসে মর্মান্তিকভাবে হত্যা করে।
নীল কুটিতে বৃটিশ আমলে নীল চাষ করা হইত। যার নিদর্শন এখনো রয়ে গেছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস